আমরা প্রতিদিন বিভিন্ন অফিসিয়াল কাজকর্ম করে থাকি। এসব কাজকর্ম নিয়মিত করার কারণে দেখা দিতে পারে নানা ধরনের ব্যথা। যেমনÑ পিঠ বা শিরদাঁড়ায় ব্যথা, কোমর ব্যথা, কাঁধ ব্যথাসহ আরও অনেক।
* কী কী কারণে হাঁটুতে ব্যথা হতে পারে?
ষ বংশগত কারণ। ষ রিউমাটয়েড বা অস্টিও আথ্রাইটিস। ষ টেনাডিনাইটিস। ষ গাইনোভাইটিস। ষ হাঁটুতে আঘাত। ষ লিগামেন্ট সমস্যা।
হাঁটু ব্যথার ধরন অনুযায়ী চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শমত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা প্রয়োজন।
* কীভাবে ও কেন এসব ব্যথা হতে পারে?
যারা চেয়ারে বসে দীর্ঘক্ষণ কাজ করেন তারা পিঠ বা কোমর ব্যথায় সহজে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। ষ যারা কম্পিউটারে একটানা কাজ করেন তাদের কাঁধ, কোমর ও পিঠে ব্যথা হয়। ষ যারা অফিসে লেখালেখি বেশি করেন তাদের কাঁধ ও হাতের জোড়ায়, কনুই ও কব্জিতে ব্যথা হতে পারে। ষ অফিসে দীর্ঘক্ষণ যে কোনো কাজ করলে এমনিতেই মাথা ব্যথা দেখা দিতে পারে।
* এ ধরনের ব্যথায় করণীয়
যেসব কাজ করলে ব্যথাগুলো বাড়ে সেগুলো কম করতে হবে। ষ একটানা বসে না থেকে একটু হাঁটাহাঁটি করে নিতে হবে। ষ বেশিক্ষণ কম্পিউটারের মনিটরে তাকিয়ে না থেকে একটু রিলাক্স করা প্রয়োজন। ষ দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করতে হলে চেয়ারের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। প্রয়োজনে পেইন স্পেশালিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করুন। ষ রাতে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো গরম কিংবা ঠা-া স্যাঁকা দিতে পারেন। ষ এ ধরনের ব্যথা বিশ্রাম নিলেই সেরে যায়। তবে ব্যথা বেশি হলে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খেতে পারেন।
* কী কী কারণে হাঁটুতে ব্যথা হতে পারে?
ষ বংশগত কারণ। ষ রিউমাটয়েড বা অস্টিও আথ্রাইটিস। ষ টেনাডিনাইটিস। ষ গাইনোভাইটিস। ষ হাঁটুতে আঘাত। ষ লিগামেন্ট সমস্যা।
হাঁটু ব্যথার ধরন অনুযায়ী চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শমত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা প্রয়োজন।
* কীভাবে ও কেন এসব ব্যথা হতে পারে?
যারা চেয়ারে বসে দীর্ঘক্ষণ কাজ করেন তারা পিঠ বা কোমর ব্যথায় সহজে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। ষ যারা কম্পিউটারে একটানা কাজ করেন তাদের কাঁধ, কোমর ও পিঠে ব্যথা হয়। ষ যারা অফিসে লেখালেখি বেশি করেন তাদের কাঁধ ও হাতের জোড়ায়, কনুই ও কব্জিতে ব্যথা হতে পারে। ষ অফিসে দীর্ঘক্ষণ যে কোনো কাজ করলে এমনিতেই মাথা ব্যথা দেখা দিতে পারে।
* এ ধরনের ব্যথায় করণীয়
যেসব কাজ করলে ব্যথাগুলো বাড়ে সেগুলো কম করতে হবে। ষ একটানা বসে না থেকে একটু হাঁটাহাঁটি করে নিতে হবে। ষ বেশিক্ষণ কম্পিউটারের মনিটরে তাকিয়ে না থেকে একটু রিলাক্স করা প্রয়োজন। ষ দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করতে হলে চেয়ারের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। প্রয়োজনে পেইন স্পেশালিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করুন। ষ রাতে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো গরম কিংবা ঠা-া স্যাঁকা দিতে পারেন। ষ এ ধরনের ব্যথা বিশ্রাম নিলেই সেরে যায়। তবে ব্যথা বেশি হলে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খেতে পারেন।
ليست هناك تعليقات:
إرسال تعليق