الأربعاء، 5 يناير 2011

স্তন ক্যান্সার শনাক্তের উপায়গুলো

স্তন ক্যান্সারের নির্দিষ্ট কোনো কারণ এখনও জানা যায়নি। তাই একাধিক কারণকে স্তন ক্যান্সারের জন্য দায়ী করা হয়। যেমন: জেনেটিক ফ্যাক্টরের কারণে মা-খালাদের ক্যান্সার থাকলে সন্তানদের হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।



অবিবাহিত বা সন্তানহীনা মহিলাদের স্তন ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি।
যারা সন্তানকে কখনও স্তন্য পান করাননি, তাদের ব্রেস্ট ক্যান্সার বেশি হয়।
৩০ বছর পরে যারা প্রথম মা হয়েছেন, তাদের স্তন ক্যান্সারের প্রবণতা একজন কমবয়সী মা হওয়া মহিলার থেকে অনেক বেশি।
বয়স যত বাড়ে, স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি তত বৃদ্ধি পায়।
অল্প সময়ে বাচ্চা নিলে, দেরিতে মাসিক শুরু হলে, তাড়াতাড়ি মাসিক বন্ধ হলে স্তন ক্যান্সারের প্রকোপ বেড়ে যায়।

একাধারে অনেক দিন জন্মনিরোধক বড়ি খেলেও স্তন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
উপরোক্ত কারণগুলো ব্রেস্ট ক্যান্সারে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তবে এগুলোই একমাত্র কারণ নয়।


কী করে স্তন ক্যান্সার বুঝবেন


সাধারণত ৩০ বছরের আগে এই রোগ কম হয়।
বেশিরভাগ রোগী বুকে চাকা নিয়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়।
বুকে চাকা সেই সঙ্গে কিছু কিছু রোগী ব্যথার কথাও বলে থাকে।
বুকে চাকা এবং বগলেও চাকা নিয়ে রোগী আসতে পারে।
নিপল ডিসচার্জ এবং নিপল ভেতরের দিকে ঢুকে যাওয়াও এ রোগের লক্ষণ হিসেবে দেখা দিতে পারে।
কিছু কিছু রোগী বুকে ফুলকপির মতো ঘা নিয়ে ডাক্তারের কাছে আসে।
অনেক সময় বুকে ব্যথা নিয়েও আসতে পারে।
এগুলো ছাড়া ব্রেস্ট ক্যান্সার দূরবর্তী কোথাও ছড়িয়ে পড়েছে এমন উপসর্গ নিয়ে আসে; যেমন : হাড়ে ব্যথা, মাথা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট ও জন্ডিস ইত্যাদি।


ডা. একেএম শাহিদুর রহমান
মেডিকেল অফিসার, বিএসএমএমইউ

ليست هناك تعليقات:

إرسال تعليق